আহনাফ তিহামী, তিতাস (কুমিল্লা) :
কুমিল্লার তিতাসে ওমরপুর গ্রামে আঃ রব মিয়ার বাবার ১০৬৫৯ নং দাগে নাল মোট ২৭ শতক জমির অন্ধরে উত্তর পুর্ব কোনে হেবা ঘোষণাকৃত ভুমি আঃ রব,শাহিন মিয়া,ও আবদুল মতিন মিয়া, বোন রাশেদাসহ আরেক বোনের নামে রেকর্ড মুলে তিন ভাই ও দুই বোন মালিকানা হলে। তিন ভাইদের যার যার নামের হারে ৬.৭৫ পয়েন্ট বিএস মুলে জমি রেকর্ডভুক্ত হয়। এবং ১ বোনের নামে ও ৩.৩৬ দুই বোনের মোট ৬.৭২ পয়েন্ট বিএস মুলে রেকর্ড হয়।
বড় ভাই আব্দুর রব নিজের ৬.৭৫ ছয় শতক পচাত্তর পয়েন্ট, এবং এক বোন শাহিনার ৩.৩৬ তিন শতক পনের পয়েন্ট খরিদ করেন। যার জমির পরিমান ধারায় মোট ১০.১৬ দশ শতক ষোল পয়েন্ট ভুমির মালিক হয়ে আঃ রব তার স্ত্রী মোসম্মৎ রানু বেগমকে ৬.৭৫ জমি রেজিস্ট্রি করিয়া দেন। বাকি ৩.৩৬ পয়েন্ট আঃ রবের নামে থেকে যায়। সিএস ২০৯ নং বি এস ৪৪ নং বিএস চুড়ান্ত ৩৬৭ নং হেবাঘোষনাকৃত ভুমি মং ৬.৭৫ পয়েন্ট ভুমি মাত্র। যার চৌহদ্দি বিবরণ উত্তরে পাকা রাস্তা, দক্ষিনে শাহিন মিয়া, পূর্বে বাচ্চু মিয়া, পশ্চিমে আব্দুল মতিন।
আব্দুর রব বলেন আমরা ২৭ শতক জমি পুরোটাই বালু দিয়ে আমরা ভরাট করেছি।কথা ছিল সকলেই যার যার অংশে হিসাব করে যতো টাকা আসে বালুর আমাদেরকে দিবেন, কিন্তু এই টাকাও আমাদেরকে দিচ্ছেন না। এখন আমাদের জায়গায় বাড়ি নির্মান করবো। কিন্তু আমার ভাই তার পরিবারের সকলে আমাদেরকে বাড়ি নির্মাণে বাধা দিচ্ছেন এবং প্রতিনিয়ত হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে গ্রাম্য সালিশে পঞ্চায়েত জমির কাগজপত্র দলিলাদি দেখে আমাদের পক্ষে রায় প্রদান করলে। তারা রায়কে উপেক্ষা করে প্রতিনিয়ত আমাদেরকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। তাই আমরা আদালতের শরণাপন্ন হলাম।
এ বিষয়ে সাহিনের স্ত্রী জয়নাবের সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমরা কারো যায়গা দখলও করি নাই বা দখল করতে যাই নাই,এবং আমরা কাউকে হুমকি দেই নাই। আমাদের বিরুদ্ধে যাহা অভিযোগ করেছে সম্পূর্ণ মিথ্যা, আমরা আমাদের ন্যায্যটা চাচ্ছি, এতে কি আমাদের অপরাধ।